একজন ব্যক্তিকে সম্পূর্ণ ও সামগ্রিকভাবে ব্যাখ্যা করতে
প্রয়োজনীয় সমস্ত রকমের তথ্য, যেমন সামাজিক, শারীরিক, জীবণীমূলক,পরিবেশগত, বৃত্তিগত
ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করাকেই কেস স্টাডি বলে বা ব্যক্তি অধ্যয়ন বলে ।
বিভিন্ন অভীক্ষা
এবং কৌশলের সাহায্যে ব্যক্তি সম্পর্কীয় সামগ্রিক তথ্যসংগ্রহ করাই হল কেস স্টাডি । সমগ্র
ব্যক্তিকে জানতে এটি হল সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্ভবত সর্বোৎকৃষ্ট পদ্ধতি ।
কেস স্টাডির উদ্দেশ্য হল তথ্যের সমস্ত উৎসকে কাজে লাগিয়ে ব্যক্তি সম্পর্কিত সব
তথ্যসংগ্রহ করা । কেস স্টাডিতে তথ্যসমূহকে এমনভাবে সংগঠিত এবং সমন্বিত করা হয় ফলে
ব্যক্তি কীভাবে পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনের চেষ্টা করছে তা জানা যায় । কেস স্টাডির
প্রধান উদ্দেশ্য হল ব্যক্তিকে সামগ্রিকভাবে দেখা ।
কেস স্টাডি ও কেস হিস্ট্রির মধ্যে অনেক সময় বিভ্রান্তি দেখা
দেয় । কোনো ব্যক্তির শারীরিক,সামাজিক ও
মানসিক অসুস্থতা সম্পর্কিত ইতিহাসকে কেস হিস্ট্রি(CASE HISTORY) বলে । এক্ষেত্রেও
ব্যক্তির বিভিন্ন রকম বৈশিষ্ট্য সংগ্রহ করা এবং তা অধ্যয়ন করা হয় । কিন্ত এই সকল
তথ্যের ভিত্তিতে ব্যক্তির বিকাশ সম্পর্কীয় কোনো মন্তব্য করা হয় না ।কেস স্টাডিতে
সমগ্র ব্যক্তি সম্পর্কে মতামত ব্যক্ত করা হয়, ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব কীভাবে গড়ে
উঠেছে তার ব্যাখ্যা করা হয় এবং বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে পরামর্শদাতা তার উন্নত
অভিযোজনে পরামর্শ দেন। এক কথায় বলা যায়, Case Study এবং Case History-কে
অনেকে একই বলে মনে করেন ।তবে বাস্তবে এর মধ্যে পার্থক্য আছে । Case Study হল Case History এবং আরও
কিছু।
গভীর সমস্যার ক্ষেত্রে কেস স্টাডি ব্যবহার হয় বলে এর পরিধি
সীমাবদ্ধ আচরণের যে যে ক্ষেত্রে অনুসন্ধান(diagnosis) এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হয় সেই ক্ষেত্রেই
কেস স্টাডির দৃষ্টি কেন্দ্রীভূত থাকে । কেস স্টাডিতে একটা বিকাশমূলক দৃষ্টিভঙ্গিও
থাকে । কেবল অপেক্ষাকৃত গভীর সমস্যার কারণ অনুসন্ধান এবং চিকিৎসার উপায় বাতলে
দেওয়াই নয়, পরামর্শদাতা এখানে ব্যক্তির উন্নত অভিযোজনেও আগ্রহ প্রকাশ করেন ।কেস
স্টাডির অন্যতম উদ্দেশ্য হল ব্যক্তির উন্নত অভিযোজন । পরামর্শদাতা এখানে ব্যক্তির
দক্ষতা ও দুর্বলতা, ক্ষমতা ও অক্ষমতা লক্ষ্য করেন যার উদ্দেশ্য হল ব্যক্তির সামগ্রিক
বিকাশকে সার্থক করে তোলা । অর্থাৎ অভিজ্ঞ ও পেশাগতভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীর
দ্বারা ব্যক্তি সম্পর্কীয় সামগ্রিক তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে বিশ্লেষণ করে সুপারিশসহ
মন্তব্য করাকেই কেস স্টাডি বা ব্যক্তি অধ্যয়ন বলা হয় । Case Study-র সাথে
সর্বাত্মক বিবরণী পত্রের(CRC) সাদৃশ্য
লক্ষ্য করা যায় । পার্থক্য হল ব্যক্তি অধ্যয়ন বা Case Study প্রকৃতিগতভাবে বিশ্লেষণধর্মী। বিশ্লেষণের পর
সুপারিশসহ মন্তব্য করাও Case Study-র আওতার
মধ্যে পড়ে যেটা সর্বাত্মক বিবরণী পত্রের মধ্যে দেখা যায় না । Case History বা ব্যক্তির ইতিহাস অনেক ক্ষেত্রে একই
অর্থে ব্যবহৃত হয় । এদের মধ্যেও কিছু পার্থক্য আছে । Case History-তে সর্বাত্মক বিবরণী পত্রের মতো
নির্দিষ্ট সময় অন্তর ব্যক্তি সম্পর্কিত তথ্যের সংশ্লেষণ করা হয় ।কিন্ত সর্বাত্মক
বিবরণী পত্রের তুলনায় আরও নিখুঁতভাবে এটা করা হয় ।
মনস্তাত্ত্বিক, মনো-চিকিৎসক ও সমাজ সংস্কারক সাধারণত Case Study
ব্যবহার করে থাকেন । শিক্ষাক্ষেত্রে এর ব্যবহার কদাচিৎ হয় । কারণ শিক্ষক-উপদেষ্টা
এবং সহশিক্ষকদের সময়ের স্বল্পতার জন্য এটা সম্ভব হয় না । উপযুক্ত প্রশিক্ষণের
অভাবও আর একটি কারণ । তবে বিদ্যালয়ের নির্দেশনা বিভাগ সমস্যাক্রান্ত শিক্ষার্থীদের
জন্য Case Study করে
থাকেন ।

(ক) প্রাকৃতিক, আর্থসামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পরিবেশ ।
(খ) পরিবারের অতীত ও বর্তমান অবস্থা ।
(গ) ব্যক্তির বিকাশগত ও বর্তমান অবস্থা ।
(ক) প্রাকৃতিক,
আর্থসামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পরিবেশঃ
Ø প্রাকৃতিক
পরিবেশ-প্রাকৃতিক পরিবেশ বলতে বোঝায় ব্যক্তির প্রতিবেশী (যেখানে সে বড় হয়েছে),
স্থানটি গ্রাম বা শহর, বস্তি অঞ্চল না শিক্ষিত ও বিত্তশালীদের আবাসস্থল, বৃহৎ
আবাসনের ফ্ল্যাট না নিজস্ব বাড়ি ইত্যাদি ।
Ø আর্থসামাজিক
পরিবেশ-আর্থসামাজিক পরিবেশ হল যে সমাজে ব্যক্তি বাস করছে তার প্রকৃতি-
ব্যবসায়ী,চাকরিজীবী,সাধারণ কল-কারখানার শ্রমিক, ক্রিশিজিবি,উচ্চ পেশাজীবি ইত্যাদি
। কমিউনিটিতে কোনো খেলার মাঠ, বিনোদনমূলক ব্যবস্থা, ক্লাব ইত্যাদি সুযোগসুবিধা আছে
কি না ।
Ø সাংস্কৃতিক
পরিবেশ- প্রতিবেশিদের জীবনধারা , আদর্শ, দৃষ্টিভঙ্গি,শিক্ষা-দীক্ষা ইত্যাদি ।
(খ) পরিবারের অতীত ও বর্তমান অবস্থাঃ
পরিবারের সদস্য, জথা-পিতা,মাতা, ভাই, বন-এদের
সাধারণ স্বাস্থ্য । অধিকাংশ সুসাস্থ্যের অধিকারী না শীর্ণকায়, নীরোগ দেহ না বেশির
ভাগ সময় অসুস্থ থাকে, পরিশ্রমী না অলস প্রকৃতির ইত্যাদি ।
Ø যোগ্যতা-
শিক্ষাগত ও পেশাগত যোগ্যতা, বিশেষ কোনো ক্ষমতা অক্ষমতা ।
Ø সম্পর্কের
গভীরতা- যৌথ পরিবার না একক পরিবার, পারিবারিক নিরাপত্তার অবস্থা, সন্তানদের প্রতি
পিতামাতার মনোভাব ইত্যাদি ।
Ø প্রক্ষোভিক
সংগতিবিধান মেজাজি,উচ্ছল,বদমেজাজি,আক্রমনাত্মক,ভীতু,বহির্মুখি(extrovert),অন্তর্মুখী(introvert)ইত্যাদি
।
Ø পরিবারের
সামাজিক অবস্থান- পরিবারের সামাজিক অবস্থান কীরূপ- নেতৃত্ব দানকারী,উর্ধমুখী না
পড়ন্ত অবস্থায় । যথেষ্ট পরিচিত না একেবারেই পরিচিত নয় বা বিচ্ছিন্ন ।
(গ)ব্যক্তির বিকাশগত ও বর্তমান অবস্থাঃ
ব্যক্তি সম্পর্কিত তথ্য পরিবার সম্পর্কিত তথ্যের অনুরুপ ।
ব্যক্তির দৈহিক-ওজন, উচ্চতা প্রভৃতি দৈহিক বৃদ্ধি কি স্বাভাবিক ? হাটা, কথা বলা,
বয়ঃসন্ধিক্ষণের বহিঃপ্রকাশ কি বয়স অনুযায়ী হয়েছে ? শারীরিক অসুস্থতা বা
ইন্দ্রিয়জনিত ত্রুটি, যেমন- চোখে কম দেখা বা কানে কম শোনা ইত্যাদি আছে কিনা;
ব্যক্তি সক্রিয়, কর্মোদ্যোগী না অলস প্রকৃতির, প্যাথোলজিক্যাল পরীক্ষানিরীক্ষার
বিবরণ ইত্যাদি ।
Ø ব্যক্তির
মানসিক ক্ষমতা- বুদ্ধি,প্রবনতা,আগ্রহ,ব্যক্তিত্ব প্রভৃতি মনস্তাত্ত্বিক অভীক্ষার
ফল । মানসিক বিকাশ স্বাভাবিক না কোনো কোনো ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী, বিদ্যালয়ে
পারদর্শিতার ফল ইত্যাদি ।
Ø প্রক্ষোভিক
বিকাশ-প্রক্ষোভিক ভারসাম্যের অবস্থা,প্রক্ষোভিক পরিণমণ,ঈর্ষা, পরশ্রীকাতরতা,
ভালোবাসা, বিরোধী মনোভাব প্রভৃতি ক্ষেত্রে ব্যক্তির অবস্থান,ব্যক্তি ভীতু
প্রকৃতির, দুশ্চিন্তাগ্রস্ত, আতংকগ্রস্ত,নার্ভাস, নিজেকে সর্বদা দূরে রাখতে চাই কি
না, ব্যক্তি কি বদমেজাজি? তাকে কি নিয়ন্ত্রণে রাখা কঠিন ব্যাপার ? ব্যক্তি কি
অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসী ? সে কি খুবই ভালো মানুষ প্রকৃতির ?
Ø সামাজিক
বিকাশ- পরিবারে ব্যক্তির অবস্থান, ব্যক্তি কী পিতামাতার একমাত্র সন্তান, জোষ্ঠ
সন্তান, পিতামাতা কি তাকে অধিক স্নেহ করেন । সহপাঠীদের সঙ্গে তার আচরণ, লাজুক
প্রকৃতির কি না, সে কি সকলকে এড়িয়ে চলে । সে কি শ্রেনিকক্ষে বা সমবয়সীদের নেতৃত্ব
দেয়, পিতাকে অনুসরণ করে না, নিজেকে বিচ্ছিন্ন রাখে । সে কি অন্যান্যাদের প্রতি
বলপ্রয়োগ করে, মারামারি করে, তার ব্যবহারে কি অন্যান্যরা অসন্তোষ প্রকাশ করে । সে
কি সর্বদা অন্যান্যদের প্রতি অসৌজন্যমূলক আচরণ করে ইত্যাদি ।
Ø আদর্শ
এবং মনোভাব- ব্যক্তি কি কোনো আদর্শে বিশ্বাসী, তার রুচিবোধ,নীতিবোধ, সে কি কখনো
অপরাধমূলক আচরণ করেছ যার জন্য এখনও লোকে তাকে ভয় করে বা পছন্দ করে না, সে কি কোনো
সময় গৃহে, বিদ্যালয়ে বা কমিউনিটিতে সমস্যার কারণ হয়েছে ইত্যাদি ।
কোনো ব্যক্তির Case Study করার
জন্য প্রয়োজনীয় বহুবিধ তথ্যাবলির মধ্যে উপরিউক্ত তথ্যসকল কিছু তথ্য মাত্র । প্রাপ্ত
তথ্যগুলিকে সমগ্র ব্যক্তির পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্লেষণ করা হয় । পরিবার, পরিবেশ এবং
ব্যক্তির নিজ সম্পর্কিত বিবরণ প্রভৃতির সাহায্যে সমগ্র ব্যক্তির মুল্যায়ন করা হয় ।
সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে ব্যক্তির অতীত ও বর্তমানকে ব্যাখ্যা করা হয় । পাশাপাশি
ভবিষ্যতে তার উন্নতির জন্য কী করা প্রয়োজন, কীভাবে অগ্রসর হতে হবে সে সম্পর্কে
সুপারিশ করাই হল Case Study-র
অন্যতম লক্ষ্য ।
Questionnaire
Name:
School:
Class: Age:
Inhabitant: Date:
প্রাকৃতিক, আর্থসামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পরিবেশঃ
Sl.No.
|
Question
|
Answer
|
1.
|
ছাত্রটি
কোথায় থাকে ?
|
গ্রামে
।
|
2.
|
ছাত্রটি
কি অবস্থায় থাকে ?
|
বাড়া
বাড়িতে।
|
3.
|
ছাত্রটির
প্রতিবেশীদের আর্থিক অবস্থা কীরূপ ?
|
বেশির
ভাগ গরীব ।
|
4.
|
পিতার
পেশা কি ?
|
কৃষক
।
|
5.
|
মা –এর
পেশা কি ?
|
গৃহিণী
।
|
6.
|
পিতার
শিক্ষাগত যোগ্যতা ।
|
পঞ্চমমান
।
|
7.
|
মা –এর
শিক্ষাগত যোগ্যতা।
|
নিরক্ষর
।
|
Case Study
প্রস্তুতে অসুবিধা (Difficulties for
preparing Case Study)
Ø কেস
স্টাডি প্রস্তুত করা সহজ কাজ নয় বরং যথেষ্ট জটিল এবং সময়সাপেক্ষ । প্রস্তুতকারী
দক্ষ না হলে ব্যক্তিগত প্রভাবদুষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বেশি । শ্রেণীকক্ষে কেস স্টাডি
প্রস্তুত করা সম্ভব নয় । একজন শিক্ষক বছরে সর্বোচ্চ একজন বা দুজন ছাত্রের কেস
স্টাডি প্রস্তুত করতে পারেন । পরামর্শদাতার পক্ষে এর বেশি করা সম্ভব কিন্তু তাঁকে
কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে, জথা-(ক) কেস স্টাডি সমস্যার গভীরে প্রবেশ করবে ।
(খ) পিতামাতার সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে । চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে । সংশ্লিষ্ট
ব্যক্তির সাথে যারা পরিচিত তাদের সকলের মতামতকে গুরুত্ব দিতে হবে । কেস স্টাডি কখনোই
একমুখী হবে না ।(গ)সংগৃহীত সব তথ্যকেই পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পর্যালোচনা করতে হবে ।
কোনো তথ্যকেই অবহেলা করা উচিত হবে না ।
নির্দেশনা ও পরামর্শদানে কেস স্টাডির গুরুত্ব (Importances of Case Study in Guidance
and Counselling)
নির্দেশনা এবং পরামর্শদানের জন্য ব্যক্তির অতীত সংক্রান্ত
যাবতীয় তথ্য Case Study থেকে
পাওয়া যায় । একটি উত্তম Case Study পরামর্শদাতাকে
নিম্নোক্তভাবে সাহায্য করতে পারে –
1) শিক্ষার্থীর
প্রবণতা , আগ্রহ অভ্যান্তরীণ চাহিদা সম্পর্কীয় তথ্য কেস স্টাডি থেকে পাওয়া যায় ।
2) শিক্ষার্থীর
পিতামাতা, ভাইবোন এবং অন্যান্য নিকট সম্পর্কীয় আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে
সম্পর্কের চিত্র Case Study থেকে
পাওয়া যায় ।
3) শিক্ষার্থীর
শিক্ষাজীবন সম্পর্কিত তথ্য এবং প্রবণতা সংগ্রহ করা যায় ।
4) শিক্ষার্থীর
আচরণগত ত্রুটি, বদব্যাস এবং অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে অবহিত হওয়া যায় ,
যেমন-চুরি করা, মিথ্যা কথা বলা ইত্যাদি ।
5) শিক্ষার্থী
হীনমন্যতায় ভুগছে কিনা বা নিজেকে অহেতুক বড়ো বলে মনে করছে কিনা প্রভৃতি তথ্য জানা
যায় ।
6) শিক্ষার্থীর
কোনো বিষয়ে দক্ষতা থাকলে তা জানা যায় । শিক্ষার্থীর শিক্ষাসংক্রান্ত দুর্বলতা আছে
কিনা, থাকলে তার কারণও জানা যায় ।
7) শিক্ষার্থী
কী ধরণের সমস্যায় আক্রান্ত হ্যেছিল,তার কীরকম চিকিৎসা হয়েছে, চিকিৎসার ফল কী
হ্যেছে-এই ধরণের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য Case Study থেকে পাওয়া যায় বলে শিক্ষার্থীর
সামগ্রিক অভিযোজন সংক্রান্ত তথ্য জানা যায়, যার ফলে নির্দেশনা ও পরামর্শদানের
কাজটি সাফল্যের সঙ্গে পরিচালনা করা সহজ হয় ।
8) Case Study থেকে
শিক্ষার্থীর চরিত্রের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্যসংগ্রহ করা যায়, যার
সাহায্যে অভিজ্ঞ পরামর্শদাতা শিক্ষার্থীর সামগ্রিক চরিত্র মুল্যায়ন করতে পারেন জা
শিক্ষার্থীর শিক্ষা ও বৃত্তি পরিকল্পনায় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ।